প্রেস বিজ্ঞপ্তি :
বঙ্গবন্ধু আওয়ামী আইনজীবী পরিষদের ১৫১ সদস্য বিশিষ্ট সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটির প্রতিষ্ঠাতা সদস্য হিসাবে মনোনীত হয়েছেন কক্সবাজারের কৃতি সন্তান ব্যারিস্টার মিজান সাঈদ। বঙ্গবন্ধু আওয়ামী আইনজীবী পরিষদের প্রতিষ্ঠাতা আহবায়ক করা হয়েছে সুপ্রীমকোর্ট বারের সাবেক প্রেসিডেন্ট এবং বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের উপদেষ্টা মন্ডলীর সদস্য সিনিয়র অ্যাডভোকেট ইউসুফ হোসেন হুমায়ুনকে এবং প্রতিষ্ঠাতা সদস্য সচিব করা হয়েছে সংসদ সদস্য ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপসকে। এছাড়া কমিটির যুগ্ন আহ্বায়ক করা হয়েছে দুই জনকে। তারা হলেন- সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এবং বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য অ্যাডভোকেট সাহারা খাতুন এবং সুপ্রীমকোর্ট বারের সাবেক প্রেসিডেন্ট এবং বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের উপদেষ্টা মন্ডলীর সদস্য সিনিয়র অ্যাডভোকেট আবদুল বাসেত মজুমদার। গত ৩১ জুলাই বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্ট বার মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত পরিষদের পরিচিতি সভা ও কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত সভায় ১৫১ জন সদস্যের প্রস্তুতি কমিটি অনুমোদিত হয়। উক্ত কমিটিতে ব্যারিস্টার মিজান সাঈদকে একজন প্রতিষ্ঠাতা সদস্য হিসেবে মনোনীত করা হয়েছে। তিনি কক্সবাজার শহরস্থ নিউ সার্কিট হাউস রোডের বাসিন্দা।
ব্যারিস্টার মিজান সাঈদের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি সদস্য হওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, গত ১০ আগস্ট বৃহস্পতিবার উক্ত নবগঠিত কমিটির উদ্যোগে ঢাকা বার মিলনায়তনে জাতীয় শোক দিবসের আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আগামী ১৫ আগস্ট কমিটির পক্ষ থেকে জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর মাজারে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হবে। আগামী ১৫ই আগষ্ট জাতীয় শোক দিবসে নবগঠিত কমিটির আহবায়ক, সদস্য সচিব ও অন্যান্য সদস্যদের সাথে তিনিও টুঙ্গিপাড়া জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর মাজারে যাবেন।
১৫১ সদস্য বিশিষ্ট কমিটির অন্যান্য সদস্যদের মধ্যে অন্যতম হলেনঃ
সৈয়দ রেজাউর রহমান, সাবেক আইনমন্ত্রী এবং বর্তমান বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য অ্যাডভোকেট আবদুল মতিন খসরু, সাবেক আইনমন্ত্রী ব্যারিস্টার শফিক আহমেদ, বর্তমান আইনমন্ত্রী অ্যাডভোকেট আনিসুল হক, খাদ্য মন্ত্রী অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম, অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম, বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের আইন সম্পাদক অ্যাডভোকেট শ.ম. রেজাউল করিম, অ্যাডভোকেট কাজী নজিব উল্লাহ হিরু (সদস্য বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ), আ.ফ.ম. মেজবাউদ্দিন আহমেদ, আব্দুল্লাহ আবু, মনসুরুল হক চৌধুরী, ধীরেন্দ্র দেবনাথ সম্ভু (সাবেক মন্ত্রী), কে.এম সাইফুদ্দিন, সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শামসুল হক টুকু, ব্যারিস্টার রাবেয়া ভূঁইয়া (সাবেক মন্ত্রী), মো. নুরুল ইসলাম সুজন (এম.পি), মো. মাহবুব আলী (এম.পি), তালুকদার মো. ইউনুস, মো. সোহরাব উদ্দিন, শহীদুল করিম সিদ্দিক, এস.এম মুনীর, এ.এম আমিন উদ্দিন, মমতাজ উদ্দিন ফকির, ড. বশির আহমেদ, ড. মমতাজ উদ্দিন আহমেদ মেহেদী, রবিউল আলম বুদু, ব্যারিস্টার মোহাম্মদ মেহেদী হাসান চৌধুরী, ব্যারিস্টার আবুল কালাম আজাদ, ব্যারিস্টার মোকসাদুল ইসলাম, ব্যারিস্টার ইমরানুল কবির, ব্যারিস্টার এ.কে.এম রবিউল হাসান সুমন, ব্যারিস্টার মো. সাজ্জাদ হোসেন, ব্যারিস্টার খান মো. শামীম আজিজ, ব্যারিস্টার মহিউদ্দিন শামীম, শেখ মোহাম্মদ মোরশেদ, ব্যারিস্টার এস.এম মাসুদ হোসেন দোলন সরদার মো. সুরুজ্জামান, মো. লায়েকুজ্জামান মোল্লা, শেখ আওশাফুর রহমান ভুলু, সানজিদা খানম (এম.পি), ফজিলাতুন্নেসা বাপ্পী (এম.পি), হোসনে আরা বেগম বাবলী (এম.পি), উম্মে কুলসুম স্মৃতি, আজমত উল্লাহ খান (গাজীপুর), মো. আজহার উল্লাহ ভূঁইয়া, আনিসুর রহমান দিপু (নারায়ণগঞ্জ), মুন্সী ফখরুল ইসলাম, মো. আবুল হাসেম (চট্টগ্রাম), কাজী মো. শাহিন (খুলনা), জান্নাতুল ফেরদৌসী রূপা, মো. ফোরকান মিয়া, এ.কে.এম ফায়েজ, এস.এম আবুল হোসেন, জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী, আবদুল নূর দুলাল, মেজবাহ উদ্দিন চৌধুরী (চট্টগ্রাম), শহীদুল ইসলাম খান লিটন, শাহজাহান সাজু (ফেনী), শাহ আলম, ইকবাল হোসেন, রমজান আলী সিকদার, সৈয়দ মামুন মাহবুব, জেসমিন সুলতানা, আব্দুল মান্নান মোহন, , জহিরুল ইসলাম সেলিম (কুমিল্লা), মোহাম্মদ ইব্রাহীম হোসেন চৌধুরী বাবুল (চট্টগ্রাম), পারভেজ আলম খান (খুলনা), মো. ওজিউল্লাহ, রফিকুল ইসলাম হিরু, ব্যারিস্টার কাজী তানজিবুল আলম, ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নাঈম, ব্যারিস্টার তওফিকুর রহমান, এ.কে.এম আমিনউদ্দিন মানিক, আবু বকর সিদ্দিক (গাজীপুর), ব্যারিস্টার আলী আসিফ খান, ব্যারিস্টার মোতাহার হোসেন, মোহাম্মদ হোসেন, ব্যারিস্টার মুনতাসির উদ্দিন আহমেদ ও আওলাদ হোসেন প্রমুখ।